Vuter golpo |
একটি পুরানো এবং অনিদ্রানিন্দিত গ্রামে একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। সেখানে একটি বড় এবং ভূতূড়ে দাঁড়াচ্ছে যা গ্রামবাসীদের মধ্যে হুঁশিয়ারি করতে দিচ্ছে।
এই ভূতটির মুখের অবস্থা সম্পর্কে প্রথম ধারণা বোঝা যায় একটি রাতে, যখন একজন গ্রামবাসী নতুন মাস্টার হাউজ নির্মাণ করতে আসে। সকালের দিকে এই অত্যাচারী ভূতটির মুখ বন্ধ থাকে, কিন্তু রাতে হয়ে উঠে প্রথম আলো দেখলে এটি ভীষণ রূপে মুখ খোলে এবং ভয়ানক চিৎকারে গ্রামবাসীদের হৃদয়গুলি আঘাত হয়ে পড়ে। গ্রাম বাসীরা এই ঘটনায় ভীষণ ভীত হয়ে এবং রাতে ঘরে বন্দী হয়ে থাকে। একদিন একজন বীর যুবক এসে দেখে, তার সাথে আলাপ করতে হয়। ভূতটি তাকে কিছু কিছু অজানা কিছু জ্ঞাত করা শুরু করে, যা অনেকগুলি পুরো গ্রামবাসীর কাছে অজানা ছিল।
এই যুবকের মাধ্যমে ভূতটি তার দু:খ, আতঙ্ক এবং অপূর্ণ ইচ্ছা প্রকাশ করে। সে কাঁদতে কাঁদতে ভূতটি একটি বড় রহস্যময় কাহিনি বলে দেয় তার দু:খের পেছনের কারণগুলি। গ্রামবাসীরা তার সঙ্গে বলা ভূতের কাহিনির মাধ্যমে তাদের অপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করতে শোক এবং আতঙ্ক দূর করতে পারতে।
এরপর এই যুবক এবং গ্রামবাসীরা একসাথে কাজ করে, এবং অদ্ভুত ক্ষমতা এবং ইচ্ছাশক্তির সাথে রহস্যময় কাজটি সম্পন্ন করতে পারে। এটির ফলে ভূতটি শান্তি এবং সুখে অবস্থান করে, এবং গ্রামবাসীরা একটি নতুন প্রস্তুতি আপনার কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
একসময় একটি পুরাতাত্ত্বিক গ্রামে একটি ভয়ানক ঘটনা ঘটে। গ্রামের একটি পুরাতাত্ত্বিক ভূতবাড়িতে একটি অজানা ভূত আসে বসত হয়ে যায়। গ্রামবাসীরা সেই সময় থেকে গ্রামে ভয়ানক অবস্থায় পড়ে।
একদিন, একজন সাহসী যুবক, নীলয়, একজন পুরাতাত্ত্বিক গবেষক, গ্রামে এসে শোনলেন এই অজানা ভূতের কথা। নীলয় নিজেই গ্রামের ভূত ভয়ানক রহস্য খোলতে প্রস্তুত হয়ে উঠলেন।
তার পর্যালোচনা করতে গিয়ে তিনি জানতে পারলেন, এই ভূতের কথা সত্যি ছিল। সেই অজানা ভূতটি একজন সবীর নামক যুবক ছিল, যিনি মারা গিয়েছিলেন একটি রহস্যময় অজানা ঘটনার ফলে। সবীর একটি বৃহত্তর গুরুতর রহস্যময় ওপরবটি জগতে ফিরতে পারতেন না। তার ভূতজনকে শপথ নেয়া হয়েছিল এক বৃষ্টির রাতে, যা আসার সাথে একটি বিশেষ ঘটনা ঘটে।
সবীর একটি চিরকাল অদৃশ্য দুনিয়ায় চলে আসতে পারেননি, তার অবস্থা অবৈধ হয়েছিল। তার আত্মা এখনো বন্ধুবান্ধবীদের সাথে একটি সান্ত্বনাময় সহবাসে আছে, এবং সেই রহস্যময় গুপ্ত গল্প শোনতে আগ্রহী।
নীলয় এই রহস্যময় গল্পটি অনুসন্ধান করতে তার গবেষণা চালিয়েছে একটি স্থানীয় গ্রণ্ঠাগারে, জানতে চেয়ে কোনও পুরাতাত্ত্বিক সাক্ষর কিংবা রহস্যময় লিখিত ম্যানুসকুল কি আছে। এর মাধ্যমে, তিনি প্রাচীন হাতের লেখা একটি পুরাতাত্ত্বিক গ্রন্থ খুঁজে পেয়ে উঠেন, যেখানে সবীরের অদৃশ্য দুনিয়ার সত্যের কথা লেখা ছিল।
সত্যি, গ্রন্থে লেখা ছিল সবীরের বিশেষ শক্তির কথা, যা তাকে মাত্র ভূত বা আত্মা হিসেবে না,
বরং একটি আদ্ভুত বা অদৃশ্য বস্তু হিসেবে দেখা হয়েছিল। নীলয় এবং অন্যান্য গবেষকদের কাছে এই গল্পটি বলার পর, তারা গ্রামে একটি বিশেষ ধর্মসভা আয়োজন করলেন সবীরের আত্মা কে শান্তি দেতে।
ধর্মসভার সময়ে, গ্রামবাসীরা তাদের পুরস্কার দেয় সবীরের সাহসিক কার্যকৃত্ত্বের জন্য, এবং সবীরের আত্মা হিসেবে শান্তি পায়। গ্রামবাসীরা তাদের প্রিয় গ্রামবাসী সবীরকে এবং তার রহস্যময় দুনিয়ার সত্যে আবৃত্তি দেওয়ার জন্য আবেগী আকৃষ্ট হয়ে যায়।
একটি অচেনা গ্রামে একটি ভূতের ভয়ানক ঘটনা ঘটে। একটি পুরাতাত্ত্বিক বাড়ি, যা সবার মধ্যে ভূতের গল্পে মশহুর, সেখানে একটি পরিস্থিতি ঘটে যা অদ্ভুত এবং ভয়ানক।
সেই বাড়ির একটি মৃত্যুবাহী রাতে, একজন পুরাতাত্ত্বিক গবেষক বা প্যারানরমাল অনুসন্ধানকারী নির্দেশনা পান্না পেয়ে যায়। সে একলা এসে বাড়ির দরজা খুললে দেখে, অলস বাতাস এবং অনুরাগী আবাসস্থানের মধ্যে মোহাকাশ মিষ্টি হেঁটে এসে যায়।
একটি অজানা ভূতের মুখোমুখি হয়ে তার হৃদয় বাজানো শোনা যায়। ভূত স্বভাবেই বলতে লাগে, "তুমি এখানে কেন এসেছো?"
অদ্ভুতভাবে ভূতের সঙ্গে যোগাযোগ করতে মানুষটি নিজেকে প্রস্তুত করে, "আমি এখানে বড় একটি অজানা রহস্য খোঁড়ার জন্য এসেছি।"
ভূত মিষ্টি হাসতে হাসতে বলতে থাকে, "এখানে একটি সুপরিচিত গল্প রয়েছে। এখনও মৃত্যুর পর সে এখানে ঘুরছে এবং তার রহস্য বের করতে তৈরি থাকতে বলছে।"
অজানা ভূতের গল্প বলতে থাকে, "একদিন একটি শব্দ আসল এবং তার পর থেকে যে অদ্ভুত ঘটনা হয়েছিল, সেটি এখানে কোন কারণে বুঝতে পারছি না। এটি একটি মিষ্টির আবৃত্তি, একটি রহস্যময় শব্দ ছিল, যা এখনও সবার মধ্যে গুপ্ত রয়েছে।"
গবেষকটি রহস্যে আকৃষ্ট হয়ে বলে, "আমি তোমার সাথে এই অজানা গল্প খুঁজতে এসেছি। আমি তোমাকে সাহায্য করতে চাই, এই সৃষ্টি বাড়ির মিষ্টি রহস্য বের করতে।"
ভূত একটি হাসিতে হাসতে উত্তর দেয়, "তুমি আসতে পারলে মৃত্যুর পর তোমার ভূত হতে হবে, আবার তুমি তার সাথে দেখতে পারবে।"
গবেষকটি রোমাঞ্চিত এবং আগ
আগামীকাল রাতে সে বাড়িতে ফিরতে যায়। রাতে, একটি অজানা শব্দ তার কানে পড়তে শুরু করে, মৃত্যুর পরে তার চোখে একটি ভূত দেখা যায় যা মিষ্টি হাসতে হাসতে বলে, "তুমি এখানে কেন এসেছো?"
একটি পুরানো মন্দিরে, জীবনহীন স্থিতিতে অবস্থিত, একটি ভূত বসবাস করছিল। মন্দিরের মাধ্যমে যাওয়া অসহায় কমলেশ, শহরবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কথা হয়ে গিয়েছিল।
অনেক বছর ধরে সবাই মন্দির থেকে দূরে থাকতে ভয় পেয়েছিল, কিন্তু আসলে কেউ ভূতের সাথে কথা বলতে পারত নি। একদিন, একজন অতীতের গবেষক নামক শহরবাসী, সৌরভ, মন্দিরে চলে গেলেন। তার লক্ষ্য ছিল অজানা প্রহারে এই অবস্থানের সত্যিকার জটিল রহস্য ফাঁস করা।
মন্দিরে প্রবেশ করতেই সৌরভ আতঙ্কিত হয়ে গিয়েছিল। একে একে মন্দিরের কোণার কোণার ভূত মুখোমুখি হয়ে পড়ছিলেন। তাদের চোখে কালোরাত এবং হাস্যরাঙ্গের মিশ্রণ দেখতে গিয়ে সৌরভ ঠাণ্ডা হয়ে উঠলেও মনটা ভয়ে ভরে গেছিল।মন্দিরের মধ্যে অগ্নিদেবের সাথে সাক্ষাতের অভিজ্ঞান করতে গিয়ে, সৌরভ সত্যিই ভূতদের এক অদ্ভুত গল্প শোনতে পেরে। মন্দিরের ভূতগুলি হৃদয় ছুঁয়ে দিতে পারত, মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারত, আদিত্য মন্দিরের গোপন জটিল প্রহারে ছুঁয়ে দেখতে পারত।
ভূতের এই ভূতবাড়ি গল্পটির মাধ্যমে সৌরভ মন্দিরের প্রকৃতির অজানা বিশ্বে অধ্যয়ন করতে লাগলো এবং সত্যিই, সে একটি নতুন বিশ্বের দিকে পার হয়ে গিয়েছিল।
এটি ছিল একটি পুরনো ভূতবাড়ি, যা একক পথ দ্বারা জড়িত ছিল একটি প্রাচীন গ্রামে। বছরগুলি ধরে সেই ভূতবাড়ির উপর ভোতান বৃষ্টি বর্ষণ করছিল।
একদিন, একটি বৃষ্টির রাতে, গ্রামের একটি যুবক, রহিত নামে পরিচিত, একটি অদ্ভুত অভিজ্ঞান করতে এই ভূতবাড়িতে প্রবেশ করল। রহিত একদিন প্রাণীদের অজানা জগতে ভ্রমণ করতে চাইতেন।
ভূতবাড়িতে প্রবেশ করার পর, রহিত অদ্ভুত সতর্কতা মেনে নিয়ে দেখতে লাগল। রাতের অন্ধকারে সে শুনতে লাগল অস্ত্রোপচ্ছাড়ের শব্দ, মৃত্যুর হুঁহুনি, এবং অজানা অবস্থান থেকে আসা ভুতের ভয়ানক কাহিনীগুলি
এক রাত, রহিত শুনতে পায় একটি মন্ত্র স্ত্রীর কাঁধ দিয়ে বিশাল ক্রন্দন। সে ভুতবাড়ির একটি অদ্ভুত রহস্য জানতে চায়, তাই সে ধীরে ধীরে তার পথ হয়ে উঠে ও দিকে চলতে থাকে।
মন্ত্র স্ত্রী রহিতের দিকে তাড়াতাড়ি আসতে থাকে এবং বলে, "তুমি এখানে এসে কেন?"
রহিত ভূতবাড়ির রহস্যময় কাহিনী শোনতে শুরু করে, তার চোখে অজানা বিশ্বের সৃষ্টি হয়ে ওঠে। মন্ত্র স্ত্রী তার কাছে জানায়, "তোমার চোখ আজ নতুন আলো দেখতে পাচ্ছে, এবং তুমি এখন জানো তোমার কোণটি সত্যিই তোমাকে ভয়ানক ভূত হতে দেয় না।"
রহিত ভূতবাড়িতে একটি নতুন অবস্থান চেনে, যেখানে রহস্যময় ও অদ্ভুত প্রাণী ওয়াকে সহজে অস্তিত্ব দান করতে পারে। এবং সে সকলের মধ্যে একটি অদ্ভুত কণ্ঠে বলে, "ভূত হওয়া সত্যিই আত্মবিশ্বাস এবং অনুসন্ধানের কাজ নয়, বরং আত্মবিশ্বাসে এবং জ্ঞানের মাধ্যমে সত্যিকার অবস্থান চেনা ও অবশ্যই প্র
য়োজন।"
রহিত, এই অদ্ভুত ভূতবাড়িতে অবস্থিত অভিজ্ঞান হিসেবে, নতুন জীবনের দিকে প্রবৃদ্ধি করে এবং ভুতবাড়ি গ্রামবাসীদের মধ্যে একটি শিক্ষামূলক আলো ছড়িয়ে দেয়।